কখনো শিরিন আক্তার যদি পাঠ করে
শিরিন, আপেক্ষিক অর্থে সব নক্ষত্রই নিশ্চল থাকে। তাকে সরানোর একটি পন্থা জানা আছে আমার; নিজের জায়গা থেকে সামান্য সরে যাও। তুমি যতটুকু সরবে, নক্ষত্রও ততটুকু।
হারুত মারুত নামের দুই ফেরেশতা
একদা মানুষের রূপ পেয়েছিল; জোহরা বিবি নামের এক রমণীর প্ররোচনায় তারা হত্যা করেছিল তার ঘুমন্ত
মদ্যপ স্বামীকে; স্বাভাবিকভাবেই তারা ভুলে গিয়েছিল
স্তোত্র, আর তাদের শেখানো স্তোত্র পাঠ করে জোহরা বিবি এখন
ঝুলে আছে আকাশে, পরিত্যক্ত শার্টের মতন, নক্ষত্র হয়ে। আর অনন্ত কৌতূহলে মর্ত্যে আসা হারুত-মারুত ঝুলে থাকবে
উলটো হয়ে, উষ্ট্রের কুঁজের মতন গোপন এক পাহাড়ের অভ্যন্তরে,অন্ধকারে, অন্তিমকাল পর্যন্ত। তারা চিৎকার করে
বলতেই থাকবে, ‘মানুষকে নক্ষত্র বানায় অন্য একজন মানুষ।...’
তাদের চিরপ্রতিধ্বনিত চিৎকার
অপার্থিব এক সুর হয়ে প্রবেশ করতে থাকবে তাদের কর্ণকুহরে।
আর শিরিন, হঠাৎ তুমি বুঝতে পারবে,
আমার সেতারে
কোন সুর
বেজেছিল
এটা দুর্ধর্ষ। সেরা।
ReplyDeleteভালোবাসা জানবেন।
DeleteThis comment has been removed by the author.
Deleteচাবুক।
ReplyDelete<3
Delete