হে পতঙ্গ প্রাণ
পতঙ্গের সুরক্ষা আমি রেখেছি কোণায়... তাও দিও
হলুদ ক্যাপসুল
শিখিনি কিছুই আমি ঝাড়ফুঁক, তাবিজ কবজ এমনকি
পাতাখেলা
ছেড়ে এই ভাষাখেলা, প্রচারভ্যানে অর্শ ভগন্দর
লিঙ্গ বাঁকার
ওষুধ (অবনী জোয়ারদার) ছাপ স্পষ্ট দেখিয়াও আমি
চিনতে পারিনি
নিজেকে মাত্রাবৃত্তে মুদ্রিত একটিও
পুস্তিকামালার সঙ্গে যুক্ত পারিনি
মানত ছিল না শব্দে গুরুভক্তি তাও নয়, তাই এই
মাছিমারা গোড়ালিও
নই সূর্যোদয়ের দারোগা ছিলাম না কোনোদিন
নিঃসঙ্গ ছিলাম কি
২০১৬ সালে খুব বেশি প্রয়োজন ছিল না আমার ঘরে
শুয়ে বসে
এত বেলা অবধি অনুপম আপনি ওঠেন আর দেখুন কেমন
রোদ এসে গেছে কাঁঠালগাছের পাশে অথচ আমার ঘোড়া
শান্ত আস্তাবলে হজম ফোঁটা ফোঁটা পতাকার পুষ্টি
নেই
আলস্যবশত প্র্যাকটিস গ্রাউন্ডের ভেতরে
গ্রুপফটো
বাঁদিকে রজত তার পাশে ডানদিকে ওই তো শ্রীযুক্ত
সম্পাদনা
অবসাদ বাড়ে, একটা নরম রিটায়ার মেডিক্লেম সমেত
বাথরুমে ঢুকে কতদিন পর তুমি একে ভাবানুষঙ্গ
বলবে
নীরব বালিকা কত নিবু নিবু গাছপালা নক্ষত্র
সিংহরাশি
পেরিয়ে ও ভীরু চোখ... পাখি ডাকছে... অড়হর
ক্ষেত দিয়ে
নেমে যাচ্ছে অক্ষমতা... সনির্বন্ধ ক্ষমা
করো... বিমর্ষতা
ক্ষমা করো... সভ্যতার এই তুচ্ছ বীর্যটিকে ক্ষমা
করো...
এই তুচ্ছ বীর্যটিকে ক্ষমা করো ... একটি জীবনকে এভাবে ব্যাক্ষা করতে এর আগে কাউকে দেখিনি। বিশ্বরূপদা ধন্যবাদ।
ReplyDeleteদুরন্ত
ReplyDeleteএগুলো শুধু ডুবিয়ে রাখার রাখাল রাখাল লেখা
ReplyDeleteঘুমঘোরের জীবনের চটক ভেঙে গেল। নেমে এলাম আবার বাস্তবে।
ReplyDeleteকবিতার সর্বাঙ্গে অলস শব্দমালা,অতি স্ললথ গতি। ভাঙচুর করার ইচ্ছেটা আটকে গেছে কোন এক অনিবার্য পিছুটানে। মাদকতা মিশেছে ঝাঁজহীন। চেনা বিশ্বরূপ অচেনা এখানে। হয়তো পাশ ফিরছে কলম
ReplyDeleteঅন্য আঙ্গিকে চলে যাওয়া । জটিলভাবে ভাবনার অন্য ছকে শব্দচয়ন । নিত্যান্তই অনন্য
ReplyDeleteকেমন একটা মাদকতা সমস্ত শব্দজীবনে... মোহে জড়িয়ে গেলাম...
ReplyDeleteকি বলব আপনাকে বিশ্বরূপ দা, হিংসেই হচ্ছে এত বছর পর কবিতাগুলি পড়ছি, বাক্-কে অশেষ ধন্যবাদ এসবের আর্কাইভ চূড়ান্ত হয়ে পড়েছে। যে কবি সম্পাদকীয়তে ডুবেছেন, সে কবি'কে খুঁড়ে আনা চূড়ান্ত হয়ে পড়েছে।
ReplyDelete