Wednesday, September 28, 2016
নোনাগাছি
একটা
দিনের ভেতর গোটা এক রেল ঢুকে খাটা পায়খানা ছেড়ে জ্যোৎস্না মাখা বালির চরে পুরানো
বস্তি কাদা জল মেখে গায়ে গতরে দুধ উথলে উঠে। মস্তি, জীবনভর কনডোম বস্তি, গাঁজা চরস
ডেনড্রাইট ঝাড়ুহাতে কামাল, রেল কামরায় মাতাল নদী ফুসলে নিয়ে নৌকোর মাঝি। ঘাড়ের
কাছে এক পাহাড়ি নদী তিরতির বয়, শ্রাবণ আসছে। কলকাতার ঠনঠনিয়া এক বুক
জল, ডুবসাঁতারে নোনাগাছি তেপান্তরের মাঠ।রেলের তলায় জল, মাথায় ঝরঝর বৃষ্টির ঝাট
রেল শরীরে ঘামজল শ্রীফল বহুবীজ পত্রে ঝিক্ ঝিক্।
বপন
যুদ্ধ
গুনতে গুনতে ক্রুদ্ধ হয়ে উঠছে আমার তিন পুরুষের পুরুষাঙ্গ ,অচল ভবিষ্য সাক্ষী
থাকবে, দু একটি মেঘকে বলবো জল দেখাও কাপড় তুলে,...। খ্যামটা নাচে বড্ড অভ্যস্ত
হই,জানি আমায় দিয়ে কিছু দাঁড়াবে না,তবু নেড়ে ঘেঁটে দাড় করানোর চেষ্টা দেখে বমি
পায়। মন খারাপের গল্পগুলো কাঁচের জানালায় জলছাপ নোট আটকে সীমানায় প্রাচির। সাক্ষী
গোপাল চায়ের দোকানে ঘনঘন যাবে আর ধানের বীজতলা মাঠেই মরে থাকবে, বপনের কোন গন্ধ
পাওয়া যাবে না।
বিশুদ্ধ
ভরম
চৌকিদারি, প্রাণহীন পৌরুষ। দিগ্বিদিক অন্তসারশূন্য ঘর টুলু থেকে টালা কলু থেকে কুলুপ একটি
ঝাড়বাতির তলায় মোচ্ছব, রাত্রিবাস। শ্বাপদের টাকা ভর্তি থলিতে বিষ, বিষুবরেখায় গান
খোঁজে কোন এক পাগল।আমাকে ফেরাও, বিষন্ন পৃথিবীর সমস্ত মানুষকে ফেরাও, মানুষের ছোবলে
পেটো বোমার আর্তনাদ, নিরাভরন কান্নায় প্রসূতিগৃহে আজ নিমছালের কাজল।আমার সোনালি
কাজললতা ভর করেছে ভরম চালে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
0 comments:
Post a Comment